অমিত চৌধুরী
অমিত চৌধুরী (জন্ম ১৫ মে, ১৯৬২) একজন ঔপন্যাসিক, কবি, প্রবন্ধক, সাহিত্য সমালোচক, সম্পাদক, গায়ক ও সঙ্গীত সুরকার। তিনি সাহিত্য রয়্যাল সোসাইটির একজন ফেলো এবং ইস্ট এঙ্গেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সমসাময়িক সাহিত্যের অধ্যাপক।
জেমস উড, দি নিউ ইয়র্কায়ে অমিত চৌধুরী সম্পর্কে লেখান এবং বলেন, "তিনি একট জন উপন্যাসিক ও সমালোচক হিসেবে উভয়ই তাঁর কর্মজীবনে সুন্দরভাবে অনুশীলন করেছেন। চৌধুরী নিজের মাপা, সূক্ষ্ম, হালকা চিত্তাকর্ষক কাহিনীতে তার নান্দনিক অগ্রাধিকারের জন্য সেরা ক্ষেত্রে তৈরি করেছেন। এটা গার্হস্থ্য এবং শহুরে জীবনের ঝগড়ার সঙ্গে সমৃদ্ধ হয়; বায়ুমণ্ডল চিত্তাকর্ষক, কাব্যিক, নরম কৌতুক। সাহিত্য সমালোচক (এবং প্রকৃতপক্ষে, তাত্ত্বিক) হিসাবে, অমিত চৌধুরী তার নিজস্ব ঔপনিবেশিকতায় সনাক্ত এবং বিশ্লেষণ করার জন্য উদ্দীপিত হয়েছে- এক নিছক রাজনৈতিক বিরোধিতা বা আত্মবিশ্বাসী তাত্ত্বিক সংশয়বাদের পরিবর্তে বিভ্রান্তি, স্ব-বিভাগীয় এবং হালকা বিনষ্টকরণের দ্বারা চিহ্নিত। "
ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
আমিত চৌধুরী ১৯৬২ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন এবং বোম্বেতে বেরে ওঠেন। তার পিতা ছিলেন নাগা চন্দ্র চৌধুরী, ব্রিটানিয়া ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের প্রথম ভারতীয় সিইও এবং তার মা, বিজয়া চৌধুরী রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুলগীতি, অতুল প্রসাদ ও হিন্দি ভজনের একটি জন প্রশংসিত গায়ক ছিলেন। তিনি বম্বের ক্যাথিড্রাল অ্যান্ড জন কনন স্কুলের একজন ছাত্র ছিলেন এবং ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের থেকে ইংরেজি ভাষায় তার প্রথম ডিগ্রি লাভ করেন এবং অক্সফোর্ডের বালিওল কলেজে ডি এইচ লরেন্সের কবিতায় তার ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি সমালোচক ও সাহিত্যিক ইতিহাসবিদ রসিঙ্কা চৌধুরী'কে বিবাহ করেন, এবং তাদের এক কন্যা রয়েছে; অরুণা।
কবিতা[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
সেন্ট সিরাল রোড এবং অন্যান্য কবিতা, আজ পর্যন্ত তার কবিতা একমাত্র সংগ্রহ, ২০০৫ সালে প্রকাশিত হয়। যা আরবিন্দ কৃষ্ণ মেহেরোট্রা, বাইবেলিয়ায় লেখা, 'সেন্ট সিরিল রোডটি তিন ভাগে বিভক্ত। প্রথম বিভাগের কবিতাগুলি, যা 'সিকুয়েন্স' শীর্ষক উদ্ধৃত করেছে, সবই ১৯৮৫ ও ১৯৮৮ সালের মধ্যে লেখা হয়েছিল; দ্বিতীয় অধ্যায়টি প্রায় কিছু বছর পরের লিখিত কবিতা নিয়ে গঠিত; এবং শেষ বিভাগে কবিতা কবিতা ১৯৯০-দশকের মধ্যে এবং ২০০১ সালের মধ্যে গঠিত হয়।
পুরস্কার এবং সম্মান[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
- ১৯৯১ সালে বেস্টি ট্রস্ক অ্যাওয়ার্ড এবং কমনওয়েলথ রাইটারস প্রাইজ পেয়েছেন বেস্ট ফার্স্ট বুক ফর অ অরজেন অ্যান্ড স্বেলেম অ্যাড্রেস-এর জন্য।
- ১৯৯৪ সালে ইনকোর পুরস্কার এবং দক্ষিণ শিল্প সাহিত্য পুরস্কার, আফটারনুন রাগ-এর জন্য।
- ১৯৯৯ সালে লস এঞ্জেলেস টাইমস বই পুরস্কার, ফ্রিডম সং-এর জন্য।
- ২০০২ সালে সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার, এ নিউ ওয়ার্ল্ড-এর জন্য।
- ২০১২ সালে রবীন্দ্র পুরস্কার, অন টেগর-এর জন্য।
- ২০১২ সালে সাহিত্য গবেষণায় মানবিকতার জন্য ইনফোসিস পুরস্কার।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
- টেমপ্লেট:British council
- ‘Surpanakha’ story at The Little Magazine
- "An unlikely radical", The Hindu
- A date with Amit Chaudhuri
- দি ওয়াইট রিভিউ: http://www.thewhitereview.org/interviews/interview-with-amit-chaudhuri/ .<ref>http://www.thewhitereview.org/interviews/interview-with-amit-chaudhuri/</ref>
- দি গার্ডিয়ান: https://www.theguardian.com/books/2009/mar/14/fiction .<ref>https://www.theguardian.com/books/2009/mar/14/fiction</ref>