শরিফ বি. মাহমুদ
মুহম্মদ শরিফুল ইসলাম পলাশ | |
জন্ম | শরিফ বি. মাহমুদ ৮ আগস্ট ২০০২ শেরপুর, বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | মুসলিম |
অন্যান্য নাম | পলাশ |
নাগরিকত্ব | |
শিক্ষা |
|
পেশা | |
কর্মজীবন | ২০১২ - বর্তমান |
প্রতিষ্ঠান | ইরি ফাউন্ডেশন |
পরিচিতির কারণ |
|
উচ্চতা | ৫ ফু ৮ ই |
আন্দোলন | সালাফি |
পিতা-মাতা |
|
শরিফ বি. মাহমুদ (হিন্দি: शरीफ बी. महमूद; ইংরেজি: SORIF B. MAHMUD), একজন বাংলাদেশী গবেষক, লেখক, ব্লগার, ওয়েব মাস্টার এবং কম্পিউটার প্রোগ্রামার। বর্তমানে তিনি দাওয়াহ এর সাথে ঘোরভাবে যুক্ত রয়েছেন। মূলত তিনি তার মার্জিত ব্লগ পোস্ট এর জন্য জনপ্রিয়।
জীবনের প্রথমার্ধ[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
শরিফ বি. মাহমুদ ২০০২ সালের ৮ আগস্ট নালিতাবাড়ি, শেরপুর, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা একজন সরকারি চাকুরীজীবী এবং মা গৃহিণী।
তিনি পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান। তার বড়ভাই মুহাম্মদ নয়ন একজন প্রোগ্রামার এবং তার ছোটভাই মুহম্মদ সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় একজন শিক্ষার্থী।
শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
শরিফ বি. মাহমুদ এর শিক্ষাজীবনের শুরু হয় তার পৈতৃক নিবাস টাঙ্গাইল সদর, টাঙ্গাইলে। সেখানে প্রথমে তিনি কোদালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং প্রথম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। পরবর্তীতে তিনি তার জন্মস্থান নালিতাবাড়ি, শেরপুরে ফিরে আসেন। এবং দাওধারা কাটাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শেষে তিনি শেরপুরেই মুক্তিযোদ্ধা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে মাধ্যমিক শেষ করেন। পরে তিনি সরকারি নাজমুল স্মৃতি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে ভর্তি হন।
ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
ব্যক্তিজীবনে তিনি একজন অত্যন্ত নরম হৃদয়ের এবং যত্নশীল ব্যক্তি, তিনি সর্বদা সবাইকে সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত। তিনি সমাজ সংস্করণমূলক কাজে আগ্রহী।
কর্মজীবন[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
শরিফ বি. মাহমুদ তৃতীয় শ্রেণীতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার কবি প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। ঠিক তখন থেকেই তিনি লেখালেখি শুরু করেন। পরবর্তীতে ২০২০ সাল থেকে তিনি একাধারে গবেষণা, ব্লগিং, প্রোগ্রামিং এবং দাওয়াহ এর কাজ শুরু করেন।
গ্রন্থ[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
- মনুষ্যত্ব
- আমি এবং আমিত্বের গল্প
- শুধু তোমারি জন্য
- তুমিও আমিও
সমালোচনা[সম্পাদনা | উৎস সম্পাদনা]
সালাফি মুসলিম হওয়ার কারণে তিনি বহুবার সমালোচিত হয়েছেন। এছাড়াও তিনি তার আক্রমনাত্মক উক্তি এবং ইদিতা আফরিন নিপুণের সাথে তার অনৈতিক প্রেমের সম্পর্কের জন্যও সমালোচিত হন।